ঐতিহ্য, দৈনন্দিনতা ও আধুনিকতার সুন্দর সমন্বয়ে গড়ে ওঠা একটি দৃষ্টান্ত প্রতিষ্ঠান।
ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা
মাদ্রাসার সৌরভময় যাত্রা
আমাদের মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠিত হয় অমুক সালে, স্থানীয় সমাজের ধর্মীয় ও নৈতিক শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্যে। প্রতিষ্ঠাকাল থেকেই মানসম্মত শিক্ষা, চরিত্র গঠন এবং ইসলামী আদর্শ বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
দক্ষ উস্তাদ, সুপরিকল্পিত পাঠক্রম এবং শান্ত পরিবেশ—এই সব মিলিয়ে মাদ্রাসাটি আজ এলাকার একটি আদর্শ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। শিক্ষার্থীদের দীনদুনিয়ার সমন্বিত উন্নয়নই আমাদের লক্ষ্য।
বর্তমানে এখানে প্রায় XXX+ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করছে এবং আলিম, কিরাত, হিফজসহ বিভিন্ন শাখায় ধারাবাহিকভাবে সাফল্য অর্জন করছে, আলহামদুলিল্লাহ।
মাদ্রাসার দীনী শিক্ষা
হিফজ, কিরাত, ফিকহ, দাওরায়ে হাদিস
সৎতা ও চরিত্র গঠন
নৈতিক শিক্ষা ও আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ
সাফল্য
হিফজ, কিরাত, আলিম শাখায় উত্তীর্ণ
আমরা যেসব বিষয়ে কাজ করে থাকি তাদের সংক্ষিপ্ত পরিচয় নিচে দেওয়া হলো
পেশাদার হিফজ প্রশিক্ষণ ও দৈনিক পর্যালোচনার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কুরআন মুখস্থ করানো হয়।
ছোটদের নূরানী শিক্ষা, ইসলামী আদব-কায়দা ও কুরআনের ভিত্তিমূলক শিক্ষা।
দাওরায়ে হাদিস পরিচালিত হয় দক্ষ ও অভিজ্ঞ উস্তাদদের মাধ্যমে।
দুঃস্থদের সহায়তা, রমজান ইফতার ও বিভিন্ন সমাজসেবামূলক কাজ।
সাম্প্রতিক অগ্রগতি ও সম্মাননাসমূহ
মাদ্রাসা ব্যবস্থাপনা, ছাত্রজীবন এবং ঐতিহ্য জানার জন্য সংগ্রহীত মুহূর্ত।
কোনো ছবি পাওয়া যায়নি
মজলিসে দাওয়াতুল হক বাংলাদেশ একটি সুপ্রসারিত, অরাজনৈতিক ও খাঁটি দাওয়াতি সংগঠন। এর কেন্দ্রস্থল ঢাকা মহানগরের সুপ্রাচীন ও স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়া। সংগঠনের সর্বোচ্চ পদধারীকে বলা হয় আমিরুল উমারা। বর্তমানে এ দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশের কওমি মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ আল হাইয়াতুল উলয়া লিল জামিয়াতিল কওমিয়া বাংলাদেশ–এর চেয়ারম্যান এবং বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ–এর সভাপতি, মুফতিয়ে সুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসান দা.বা.